image05 image06 image07

300x250 AD TOP

Powered by Blogger.

Currency Calculator

Translate

Contributors

Popular Posts

Search This Blog

Blog Archive

অ্যান্ড্রয়েড ফোন থেকে ইউএসবি ক্যাবল দিয়ে ইন্টারনেট শেয়ার করুন কম্পিউটারে

অ্যান্ড্রয়েড-চালিত স্মার্টফোনের অন্যতম সুবিধা হচ্ছে এই যে, এটি কেবল কথা বলার ও ইন্টারনেট ব্রাউজ করার ডিভাইসই নয়। কল্পনার অনেক কিছুই করা ...

Followers

Feature Label Area

Friday, February 16, 2018

Tagged under:

অ্যান্ড্রয়েড ফোন থেকে ইউএসবি ক্যাবল দিয়ে ইন্টারনেট শেয়ার করুন কম্পিউটারে

অ্যান্ড্রয়েড-চালিত স্মার্টফোনের অন্যতম সুবিধা হচ্ছে এই যে, এটি কেবল কথা বলার ও ইন্টারনেট ব্রাউজ করার ডিভাইসই নয়। কল্পনার অনেক কিছুই করা সম্ভব এইসব স্মার্টফোন দিয়ে। আর মোবাইলের ইন্টারনেট সংযোগ কম্পিউটারে শেয়ার করার সুবিধা তো অনেক আগেই ফিচার ফোন থেকেই চলে আসছে। তাই অ্যান্ড্রয়েড ফোন থেকে ইন্টারনেট সংযোগ কম্পিউটারে শেয়ার করা কেবল সম্ভবই নয়, বরং পানির মতো সহজ। চলুন দেখে আসি কীভাবে তা করতে হয়।

অ্যান্ড্রয়েড ফোন থেকে ফোনের ইন্টারনেট সংযোগ মূলত দুইভাবে কম্পিউটারের সঙ্গে শেয়ার করা যায়। প্রথমটি ওয়াই-ফাই হটস্পট তৈরি করার মাধ্যমে ও দ্বিতীয়টি ইউএসবি ডেটা ক্যাবলের মাধ্যমে। সাধারণত ডেস্কটপ কম্পিউটারে ব্যবহারের জন্য ইউএসবি ডেটা ক্যাবলের মাধ্যমেই ইন্টারনেট শেয়ার করতে পছন্দ করে থাকেন অনেকে। কেননা, এতে আলাদা ওয়াই-ফাই কার্ডও কেনার প্রয়োজন হয় না এবং ইন্টারনেট সংযোগ শেয়ারের সময় মোবাইলও চার্জ হতে থাকে। চলুন দেখে নেয়া যাক কীভাবে ইউএসবি ক্যাবল দিয়ে ইন্টারনেট শেয়ার করবেন।

ইন্টারনেট সংযোগ চালু

প্রথমে অবশ্যই আপনার মোবাইল সেটে ইন্টারনেট চালু থাকতে হবে। এটি পরীক্ষা করার জন্য মোবাইলের ব্রাউজার থেকে  কোনো ওয়েবসাইট ভিজিট করার চেষ্টা করে দেখতে পারেন। যদি ইন্টারনেট সংযোগ পাওয়া যায়, তবেই কেবল আপনি তা শেয়ার করতে পারবেন।

ডেটা ক্যাবল কানেকশন

ইউএসবি ডেটা ক্যাবলটি কম্পিউটার ও অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইসের সঙ্গে সংযোগ দিন। সাধারণত ইউএসবি ডিভাইস সংযোগ দেয়ার পর মেমোরি কার্ডটি স্টোরেজ হিসেবে কানেক্ট হয়ে থাকে। যদিও এতে আপনার কাজে সমস্যা হবে না, কিন্তু ভালো হয় মেমোরি কার্ডটি পিসি থেকে Safely remove করে ফেললে। অর্থাৎ, টাস্কবার থেকে ইউএসবি আইকনে রাইট ক্লিক করে মেমোরি স্টোরেজটি সেফলি রিমুভ করার কমান্ড দিন। এটা পেনড্রাইভ খুলে ফেলার আগে সতর্কতার জন্য যা করা হয় ঠিক তাই।

ইউএসবি টেথারিং

এবার হচ্ছে আসল কাজ। আপনার ডিভাইসের সেটিংস-এ যান। সাধারণত হোমস্ক্রিন থেকে মেনু বাটনে প্রেস করলে সেটিংস অপশনটি আসে। এবার সেটিংস থেকে Wireless & networks -> Tethering & portable hotspot এ ক্লিক করুন। নিচের মতো স্ক্রিন আসবে।
সাধারণ অবস্থায় ইউএসবি টেথারিং অপশনটি আনচেকড থাকবে। কিন্তু ইউএসবি কম্পিউটারের সঙ্গে সংযোগ দেয়ার পর এতে ক্লিক করা যাবে, এর আগ পর্যন্ত চেকবক্সটি কাজ করবে না। এই চেকবক্সে টিক দিয়ে দিলেই স্ট্যাটাসবার/নোটিফিকেশন বারে ইউএসবি টেথারিং-এর আইকনটি চলে আসবে (ছবিতে দেখা যাচ্ছে)।
এই আইকনটি আসার কয়েক মিনিটের মধ্যেই আপনার কম্পিউটার ইন্টারনেটের সঙ্গে সংযুক্ত হয়ে যাবে। আর কোনো বাড়তি সেটিংসের ঝামেলা ছাড়াই কম্পিউটার থেকে ইন্টারনেট ব্যবহার করতে পারবেন।
এই পদ্ধতি ব্যবহার করে উইন্ডোজ ৭ এবং লিনাক্সমিন্ট ১২ এই দুই অপারেটিং সিস্টেমে কোনো বাড়তি সেটিংস বা কনফিগার করা ছাড়াই ইন্টারনেট ব্যবহার করা গেছে। উল্লেখ্য, টেথারিং করার সময় কম্পিউটারের অন্যান্য ইন্টারনেট সংযোগ (যেমন ইউএসবি মডেম বা ল্যান ইন্টারনেট) বন্ধ রাখা হয়েছে। যদি আপনার অপারেটিং সিস্টেমে স্বাভাবিকভাবে ইন্টারনেট না পায়, তাহলে মন্তব্যের ঘরে আমাকে জানাবেন। চেষ্টা করবো সমাধান দেয়ার। তবে উইন্ডোজ ৭ ও লিনাক্স অপারেটিং সিস্টেমের সর্বশেষ সংস্করণগুলোয় কোনো সমস্যা হওয়ার কথা না।

Friday, May 5, 2017

Tagged under:

How to Fix A Windows Screen Turned Upside Down আপনার কম্পিউটারের স্কিন উল্টো হয়ে গেলে কি করবেন

How to Fix A Windows Screen Turned Upside Down
আপনার কম্পিউটারের স্কিন উল্টো হয়ে গেলে কি করবেন


If you are a gamer and play a lot of games on your computer, this might be a very common issue for you. However, the solution to this common issue is not very common to a common man. When your computer screen flips upside down, you might generally start worrying and calling the vendor or a computer hardware technician to resolve the issue.

A very easy and nice trick to flip computer display back to its original position, upside down, right or left is to use Ctrl + Alt keys on your keyboard along with any of the arrow keys depending on the direction where you want to flip the display of your computer screen.

For example you can press:

  • Ctrl + Alt + Right Arrow: To flip the screen to the right.
  • Ctrl + Alt + Left Arrow: To flip the screen to the left.
  • Ctrl + Alt + Up Arrow: To set the screen to its normal display settings.
  • Ctrl + Alt + Down Arrow: To flip the screen upside down.


    • Ctrl + Alt + Right Arrow: দিলে স্কিন ডানে ঘুরবে
    • Ctrl + Alt + Left Arrow: দিলে স্কিন বামে ঘুরবে
    • Ctrl + Alt + Up Arrow: দিলে স্কিন উপরে, মানে ঠিক থাকবে
    • Ctrl + Alt + Down Arrow: দিলে স্কিন নিচে ঘুরবে

    Wednesday, May 3, 2017

    Tagged under:

    কম্পিউটারের জনক কে? বিশ্বে সর্বপ্রথম কম্পিউটারের নাম কি এবং কত সালে আসে?

    কম্পিউটারের জনক কে? 
    বিশ্বে সর্বপ্রথম কম্পিউটারের নাম কি এবং কত সালে আসে? 
    উহার বর্ণনা কর। 


     উত্তরঃ কম্পিউটারের জনকের নাম চার্লস ব্যাবেজ। 
    ১৮৩০ সালে চার্লস ব্যাবেজ “এ্যানালিটিক্যাল ইঞ্জিন” নামে যান্ত্রিক কম্পিউটার তৈরির পরিকল্পনা গ্রহন করেন এবং ইঞ্জিনের নকশা তৈরি করেন। 
    চার্লস ব্যাবেজ এর মৃত্যুর পর এই ইঞ্জিন হতে 
    বর্তমান কালের কম্পিউটারের আবির্ভাব। 
    তাই এ্যানালিটিক্যাল ইঞ্জিন-ই বিশ্বের সর্বপ্রথম কম্পিউটার।

    Tuesday, May 2, 2017

    Tagged under:

    কম্পিউটার কি? কম্পিউটারকে কয় ভাগে ভাগ করা হয়েছে এবং কি কি?

    কম্পিউটার কি? কম্পিউটারকে কয় ভাগে ভাগ করা হয়েছে এবং কি কি?


     উত্তরঃ  Computer শব্দটি গ্রীক শব্দ হতে এসেছে।
    Compute শব্দ হতেই Computer শব্দটির উৎপত্তি।
    যা আভিধানিক অর্থ হল গণনাকারী বা হিসাবকারী যন্ত্র। কম্পিউটার দিয়ে মূলত গাণিতিক, যুক্তি ও সিদ্ধান্ত মূলক কাজ করা যায়।
    এটা এমন একটি যন্ত্র যা মানুষের দেওয়া ডেটার ভিত্তিতে অতি দ্রুত সঠিকভাবে কোন কার্য সম্পাদন করতে পারে এবং উহার নির্ভূল ফলাফল প্রদান করতে পারে। মানুষ একটি কম্পিউটারকে যতটুকু বুদ্ধি বা মতা দিয়ে তৈরি করবে এটি ঠিক ততটুকু মতা কাজে লাগাতে পারবে। কম্পিউটার তার মেমরিতে কি পরিমান ডেটা ধরে রাখতে পারবে, তা নির্ভূল করে মানুষ তার মেমরিকে কিভাবে তৈরি করেছে তার উপর।কম্পিউটারকে বিভিন্নভাবে ভাগ করা যায়।

     প্রয়োগেেত্রর উপর ভিত্তি করে কম্পিউটারকে সাধারণত দুই ভাগে ভাগ করা যায়।
    যেমন-
    (ক) সাধারণ ব্যবহার্য কম্পিউটার
    ( খ) বিশেষ ব্যবহার্য কম্পিউটার
    বিশেষ ব্যবহার্য কম্পিউটার (Special Computer) গঠন ও ক্রিয়া নীতির উপর ভিত্তি করে
    কম্পিউটারকে তিন ভাগে ভাগ করা যায়ঃ
     (ক) অ্যানালগ কম্পিউটার
    (খ) ডিজিটাল কম্পিউটার
     (গ) হাইব্রিড কম্পিউটার

    Computer Reading